30 December, 2023

আমার পৃথিবী - আমার আকাশ

 আজকে কেন জানি ভাবছিলাম

আমি কি ভালবাসতে পারি?

ভেবে দেখলাম ভালবাসতে চেয়েছি বহুবার

তবু জেনো ভালোবেসেও

ভালোবাসা গড়তে পারিনি।


গতকাল আমি ভেবেছিলাম

আমি কি মানুষ হতে পারি

অনেক ভাবনা চিন্তা করে দেখলাম

মানুষের চেহারা ধারী মানুষ হয়েও 

আমি আসলে মানুষ হতে পারি নি।


তারপর প্রতিদিনের মতই

খবরের কাগজে চোখ বোলাতে বোলাতে

ফেস বুক আর হোয়াটস অ্যাপ ঘাঁটতে ঘাটতে বুঝলাম



আমি ভালো না বাসতে পারলেও

মানুষ না হলেও

জাতের নামে - ধর্মের নামে

ঘৃণা ছড়াতে জানি নি।

অব্যবস্থ চিত্ত হয়ে ভুল ভাল তথ্য 

ছড়াতে শিখি  নি।


আমার পৃথিবী মাটির নিচে আকাশ কে ধরতে চায়

আমার আকাশ সেই মাটির মাঝে পৃথিবীতে মিশে যায়।


24 December, 2023

এক কাপ চা

  

 

 

 

 

 

গীতার মূল বক্তব্য কি?
শ্রী কৃষ্ণ যে ভাবে তাঁর দৃষ্টি তে বাস্তব কে দেখছেন
অথবা দেখাচ্ছেন
অর্জুন কে (তাঁর অনুসারীদের)
সেই বাস্তব মেনে নিতেই হবে।
এটাই গীতা।

এটাই ভারতের বর্তমান গণতন্ত্র।

আমি জানি আমি একটা অক্ষর ও ভুল লিখি নি।

একটু বাদে প্রস্তুত আমি
ভারত থেকে হারিয়ে যেতে চিরকালের জন্য।

এক কাপ চা খেয়ে নিচ্ছি।

শ্রীতোষ ২৪/১২/২০২৩

16 November, 2023

“মা”

 

জীবনের পথে চলতে চলতে আমি মানুষ দেখি
আজ দেখলাম এক “মা” কে
 
অফিসের বাইরে কোন কিছু কিনব বলে গেছিলাম
রাস্তার ধারের এক দোকানে
একজন মহিলা
নাকি মেয়ে
অথবা নারী
দোকানদার।
 
ভিড় আছে –
মানুষ চাইছে নিজের পছন্দের জিনিস
দোকানদার দিয়ে দিচ্ছেন।
 
হঠাৎ একটি প্রশ্ন শুনলাম
কেমন আছে তোমার ছেলে?
তারপর কিছু কথা কানে এল
আমার কাছে সময় স্তব্ধ হয়ে গেল।
 
ছেলের ক্যান্সার
মা তাই আজ দোকানদার।
শ্রীতোষ ১৬/১১/২০২৩

08 October, 2023

কিন্তু আজ ------

 কবি বলেছিলেন 


"কারা বলছ সামনের পথ অন্ধকার
পৃথিবীর বুকে সূর্যকে টান টান করে বেঁধে
আমরা পথ হাঁটি।"

কবি তুমি আজ লিখতে -
কে বলছ সামনের পথ সূর্যের আলোয় ভরা
আইনের দেবীর দু চোখ ভরা অন্ধকারে
আমাদের পথ চলা।

কবি তুমি লিখেছিলে


“তোমরা যদি বলো ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখা যায়
আমি মানবো না।
তোমরা যদি বলো মাথা নীচু করে বাঁচা যায়
আমি মানবো না।
যে সারাক্ষণ চাবুকের অপেক্ষায় পিঠ পেতে থাকে,
তাকে যদি মানুষ বলো
আমি মানবো না।“

আজ হয়তো সাধারণ মানুষ বলছে


আমরা যদি ভাবি কোন এক স্থানে ন্যায় বিচার পাওয়া যায়
আমরা মানব না
আমরা যদি ভাবি কোন না কোন এক স্থানে অত্যাচার হারে
আমরা মানব না
যে সারাক্ষণ ন্যায় বিচারের অপেক্ষা করে থাকে
তাকে যদি মান + হুঁশ থাকা জীবিত প্রাণী ভাবো
আমরা হয়তো সেটাও মানতে রাজি নই।

তুমি বলেছিলে (আজ হয়তো সমাজের নির্বুদ্ধি জীবী মানুষ ও বলছে)

“বরং
আমি বলবো
তার থেকে সেই অসুর হওয়া ভালো,
যার এক পা সূর্যে
এক পা মর্ত্যে দিয়ে
আকাশে মাথা ঠেকিয়ে দাঁড়াতো।“

আমরা হয়তো বলছি

বরং তার চেয়ে সেই মান + হুঁশ থাকা মানুষ হওয়া ভালো
যারা দু হাত মুঠো করে প্রতিবাদ করতে জানে
যে প্রতিবাদ কোন এক দিন হয়ে ওঠে প্রতিরোধ
প্রতিরোধ আনে বিদ্রোহ
বিদ্রোহ আনে বিপ্লব
বিপ্লব আনে শান্তি।

আমরা তাই হয়তো বলছি
দোহাই দোহাই তোমাদের
আমাদের আজ আর ন্যায় – নীতির গান শুনিও না
তোমাদের ন্যায়ের দেবীর দু চোখ ঢাকা কালো পর্দায়
দাঁড়িপাল্লায় কি চাপানো হচ্ছে দেখতেই পারেন না।

যদি সেই গান শুনিয়ে যাও
তাহলে একদিন
আগামীর মানুষ দেখবে শান্তি
বর্তমানের তোমরা কি দেখবে?

আমরা শুধু বলি

তোমরা দেখবে


একদিন ওরা এসেছিল ----

তারপর দেখলাম ওদের আসতে----

আরেকদিন ওরাই এল -----


আজও  ওরা এসেছে ---


 কিন্তু আজ ------


শ্রীতোষ। ০৮/১০/২০২৩
বরং অসুর হওয়া ভালো : অভীক গঙ্গোপাধ্যায় লেখাটিকে স্মরণে এবং লেখার মধ্যে রেখে।

05 October, 2023

রোদ্দুর

 

আমরা অনেকেই ডাক্তার কিংবা মাস্টার হতে চেয়েছিলাম
অথবা হতে চেয়েছিলাম সরকারী চাকুরে -
আমাদের মধ্যে অনেকেই হতে চেয়েছিল বিজ্ঞানী।
 
আমাদের মধ্যে ব্যতিক্রমী প্রতিবাদী কেউ কেউ নাট্য কর্মী হতে চেয়েছিল
আরও ব্যতিক্রমী কিছু মানুষ দাঁড়াতে চেয়েছিল
সমাজের মার খাওয়া মানুষের পাশে।
 
আমরা সকলেই কিংবা অনেকেই ডাক্তার অথবা মাস্টার হতে পারি নি
হতে পারি নি বিজ্ঞানী কিংবা সরকারী চাকুরে,
যারা নাট্য কর্মী হতে চেয়েছিল তারাও কি সকলেই তাই হতে পেরেছে?
তবুও ডাক্তার – মাস্টার – বিজ্ঞানী – সরকারী চাকুরে হয়েছে কিছু
কিছু মানুষ হয়েছে নাট্য কর্মী
নাটক তাঁদের জীবন নাটকেই মরণ
শুকনো রুটি আর আলুর দম খেয়ে
(নাটকের শেষে আলুর দম থেকে অনেক সময় গন্ধ বার হয়)
আরও কিছু মানুষ হয়েছে নাট্য কর্মী
(অবশ্যই সময়ের সাথে দরাদরি করে)
এঁদের অভিজ্ঞতাও আলাদা কিছু নয়।
তবুও ওরা -----
 
অনেকেই ভাবে আমরা কিছুই হতে পারি নি
কেউ অটো চালায় – কেউ বা কর্পোরেশনের ময়লার গাড়ি ঠেলে বেড়ায়
কেউ বা প্রাইভেট বাসের ড্রাইভার / খালাসি কিংবা কন্ডাক্টর
কেউ বা দিনের পর দিন বসে আছে রাস্তায়
একটা চাকরির আশায়।
 
আসলে ওরা রোদ্দুর হতে চেয়েছিল
যারা জানে এবং বোঝে তারা মানে
ওরা একটু হলেও রোদ্দুর হতে পেরেছে।
 
আরও ব্যতিক্রমী মানুষ গুলো
ওরা মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে
মানুষের অভাব অভিযোগ মেটাতে চেয়েছিল।
কিন্তু ওরা দেখছে কি?
মানুষের পাশে দাঁড়ানো তথাকথিত কিছু দো পেয়ে
যাদের রাজনৈতিক নেতা বলা হয়
সংবাদ মাধ্যমে যাদের ছবি হয় ছাপা
লেখা হয় বক্তব্য
যারা সাধারণ মানুষের চাহিদার জন্য ধর্না দেয়
এখানে ওখানে সেখানে অন্যখানে
যেখান থেকে তাদের জুতো এবং লাখ টাকার মোবাইল যায় চুরি
(তাদেরই কেউ কেউ আদালত থেকে
আদেশ আনতে কত টাকা খরচা করে
তার হিসাব জানে না কেউ।
কোন কারণে ?)
 
আসলে মানুষের পাশে দাঁড়ানো রাজনৈতিক নেতা
আদালত এর প্রশ্নের মুখোমুখি হতে বড় ভয় পায়।
ওরা দেখছে এদের
তবুও ওরা আছে
কারণ সময়ের খাতার প্রতিটি পাতায় হিসাব লেখা হচ্ছে।
 
এখন ওরা দেখছে – দেখছে সাধারণ মানুষ
কারা সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে,
আর কারা ভিক্ষা দিয়ে ভোট কিনে চলেছে।
উত্তর একদিন তো দেবেই সময়।
সময় চলেছে বয়ে সময়ের অপেক্ষায়। 
 
ওরা যারা দেখছে এদের, তারা
এতখানি অন্ধকারে অন্ধকারায় বন্দী থেকে ও
রোদ্দুরের একটু খানি আলো ছড়িয়ে দিতে পেরেছে
মাটির প্রদীপের মত। 
 
আসলে আদালতে নিজের অপরাধ লুকাতে ছুটোছুটি করে না যারা
তারা সকলেই কিন্তু
অমল কান্তির মত রোদ্দুর হতে চেয়েছে
ক্লান্ত বিকেলের রোদ্দুর নয়
শরতের ভোরের শিউলি ফোটা রোদ্দুর।
ওরা রোদ্দুর হয়ে উঠছে
বসন্তের বনফুলের মত বিকশিত রোদ্দুর
বর্ষার জলধারায় দেখতে পাওয়া রুপালি রোদ্দুর।
 
তাই তো সেই রোদ্দুর কে ঢেকে দিতে চাইছে
কালো মেঘ
মেঘ সময়ে সময়ে পৃথিবী কে ঢেকে দিতে পারে
রোদ্দুর ছাড়া কি পৃথিবী বাঁচে?
কালো মেঘের অন্ধকার পার হয়ে
আসবেই মানুষের রোদ্দুর,
শরতের ভোরের শিউলি ফোটা রোদ্দুর।
শ্রীতোষ ০৫/০৯/২০২৩
স্মরণে এবং মননে

04 October, 2023

আমি উন্নয়ন ছাত্র শ্রীতোষ ০৪/১০/২০২৩

 অনুপ্রেরণা পাঠশালা মোর
তারই আমি ছাত্র
প্রতি দিনই নতুন জিনিস
শিখছি দিবা রাত্র।

চেঁচিয়ে আমার বলে নেতা
কোথায় গেল আমার জুতা
এক লাখি যে মোবাইল মোর
চুরি করে নিল কোন চোর
ধর্নায় গিয়ে পেলাম আমি
এই টুকুনি মাত্র।

অনুপ্রেরণায় চলছি মোরা
এটাই মোদের প্রাপ্য।
অনুপ্রেরণা পাঠশালা মোর
আমি যে তারই ছাত্র।

অনুপ্রেরণা চেঁচিয়ে কয়
ডহর বাবুকে ডাকতে
অ্যাকাডেমি তাই দিল পুরস্কার
ধরণী মন্ত্র মানতে।

মায়ের কাছে সর্ষে বীজ
(ছড়ানোর) পেলাম আমি শিক্ষা
চোখে তো দেখছি সর্ষে
করছে কি ওরা ভিক্ষা


বিশ্ব বঙ্গের পাতায় পাতায়
লিখছে সময় খাতায় খাতায়
একদিন তার হিসাব হবে
সন্দেহ নাই মাত্র।

বিশ্ব বঙ্গ পাঠশালা মোর
আমি উন্নয়ন ছাত্র
শ্রীতোষ ০৪/১০/২০২৩
কবি সুনির্মল বসু র কবিতার অক্ষম অনু করণ (জানি না হয়তো তিনি বেঁচে থাকলে এভাবেই লিখতেন)
চেয়ার মুছতেন এটা ভাবতে পারি না।

05 September, 2023

শিক্ষক দিবস

 দিনের শেষে -

জানুয়ারী আর জুলাইয়ের দুটো দিন

যেহেতু "শহীদ দিবস"

তাই আজ

"শিক্ষক দিবস"

01 September, 2023

পুলিশ মন্ত্রীর উরুত্তর

 

পুলিশ মন্ত্রীর উরুত্তর   জানে বিশ্ব বঙ্গ বাঁশি

বিশ্বনাথন আনন্দের নাম তো আমিই দিয়েছিলাম
তাই
পশ্চিমবঙ্গের নাম বিশ্ব বঙ্গ দিলাম
রাজনীতির দাবা খেলা আমার চেয়ে বেশী কে জানে?

আমি রাজনীতির প্রয়োজনে

যে কোন কারো হাতে যে কোন কাউকে জল খাওয়াই

ইচ্ছা মত কাউকে খুঁজে বেড়াই

কিংবা কাউকে চাঁদে পাঠাই

বিধানসভা ভাঙচুর কে ভুলিয়ে দিতে

বিধান সভায় কোন এক বিল পাস হওয়ার গল্প বানাই।

আমার সেই বাজে বকা নিয়ে ওরা আসল ইস্যু ভুলে গিয়ে নাচে

আসলে আমি বিরোধীদের নাচাই

সুরবোত দাদা

(যাকে আমি কংরেস বিধায়ক আর তৃণ মেয়র বানিয়েছিলাম

রাজনীতির নীতি মেনে)

সে আমাকে একটা নাম দিয়েছিল

আসলে আমি তাই।

সাসপেন্ড করে দেব কয়েকটা পুলিশ কে

আমি নিজেই বলেছি

“আমি গুন্ডা কন্ট্রোল করি”

সবাই কি ভুলে গেছে –

বিশ্ব বঙ্গে উন্নয়নের শাসন চলছে

চালাচ্ছি আমি দিদি ভাই

বাজার আমাকে নাম দিয়েছিল

অগ্নি কন্যা

অগ্নি কন্যা আমি

 আগামী সময়ের জন্য

রেখে যাব পোড়া ছাই।

24 August, 2023

দু কান কাটা

 

আমি দু কান কাটা
রাস্তার মাঝ দিয়ে চলি
কারণ আমি সেই দেশের মানুষ
যে দেশের মিডিয়া গর্ব করে বলে
একটা সিনেমা বানাতে যে খরচা হয়
আমাদের দেশের বৈজ্ঞানিক রা তার চেয়ে কম খরচে
চাঁদে চন্দ্রযান বা মঙ্গলে মঙ্গল যান পাঠায়।
মাননীয় মিডিয়া পুরুষ / নারী রা একটু খবর নিয়ে দেখবেন অন্য কোন দেশের মিডিয়া সেই দেশের বৈজ্ঞানিকদের এই রকম ভাবেই সম্মানিত করে কিনা ?





বিষবৃক্ষ

 MISSION SOUTH POLE - CHANDRAYAN
JUST LIKE MISSION MANGAL
অথবা PARAMANU
প্রথম পরমাণু বোমা ফাটানো নিয়ে সিনেমা হয় নি
হয় নি প্রথম স্পেস সাটল পাঠানো নিয়েও
 কারণ
ওটা স্বাভাবিক কাজ ছিল
সরকারের যা করার কথা সেই কাজ |

তখন সরকারে যে রাজনৈতিক দল থাকত তারা বলত না
সরকারের বিরোধিতা মানে
টুকরে টুকরে গ্যাং
অথবা
URBAN NAXAL.
যদিও INDIA IS INDIRA
এই তিনটে শব্দের মধ্যে দিয়ে
ব্যক্তি = সরকার = দেশ
এটা প্রমাণ করার অপচেষ্টা শুরু হয়েছিল ৷


সেই বিষবৃক্ষে এখন সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে ফল ধরেছে ৷
যাই হোক
একটা ভাবী সিনেমার নাম দিয়ে দিলাম ৷

পরিণতি

 

কেউ বিরোধীদের "টুকরে টুকরে গ্যাং" বলে
কেউ বলে "আরশোলা"
একসময় তারাই বলত "কামাওবাদী"
একটি বিশেষ সময় থেকে বিশ্ব পশ্চিমবঙ্গে 
একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা মানে হল
উন্নয়ন বিরোধিতা।
 
দুর্গা মা র পথে হেঁটে
আজ ভারতে
একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা মানে হল
দেশদ্রোহিতা।
 
ইতিহাস ভুলে যেতে দেয় না সময়ের পরম্পরা কে
যারা সাধারণ মানুষকে দেশদ্রোহী আর উন্নয়ন বিরোধী বলছে
দয়া করে মনে রাখুক
অশ্বত্থামা আর কৃপাচার্যের পরিণতির কথা।
 
হিটলার আর মুসোলিনির কথা মনে রাখতে হবে না
কারণ ওরা বিদেশী।
শ্রীতোষ ২৪/০৮/২০২৩

24 July, 2023

নতুন প্রশ্ন

 মানুষ কেন বলে পাশবিক ? 

পশুরা তো গায়ের দাগ কম বেশী দেখে এদেশী হরিণ বিদেশী বাঘ বিচার করে না - মাংসাশী প্রাণী নিজের এলাকা  জুড়ে নিজের হরমোনের গন্ধ ছডিয়ে দেয় ৷ একের এলাকায় অন্যের ঢোকা মানা ৷


পশুরা গণধর্ষণ করে কি ?


রয়েল বেঙ্গল করে কি মেয়ে চিতাকে ভোগ?

অ্যান্টিলোপ পুরুষ হরিণ কি এক স্ত্রী বার্কিং ভিয়ারের শরীরে নিজের কামনা মেটায়?


যে ডোবা থেকে হাতি জল খায়

সেই ডোবাতেই গন্ডার জলে গা ভেজায়

ওরা পাশাপাশি থাকে

পাশাপাশি বাঁচে ৷

ওদের জীবনে বাঁচার তাগিদ আছে

নেই একে অন্যের খাবার কেড়ে খাওয়ার ৷


শিয়াল - শকুন - নেকড়ে ছাড়া

শ্রীতোষ ২৪/০৭/২০২৩

23 July, 2023

আমার কথা

 অচ্ছে দিন পারে

দেশের বেটির স্তন কামড়ে ছিঁড়ে রাস্তায় উলঙ্গ হাঁটিয়ে উল্লাসে নাচতে

উন্নাও হয়ে মণিপুরে


উন্নয়ন পারে প্রেক্ষিত জানতে ধর্ষিতার চরিত্রের

দাম ঠিক করতে পারে

ধর্ষিতার বয়সের অনুপাতে


এরা সকলেই পারে 

একের দিকে তাকিয়ে 

অন্যের দিকে আঙ্গুল তুলতে ৷


জন প্রতিনিধিদের অন্ধ

 সমর্থকরাও তাই পারে ৷


এদের বাদ দিয়েও তো সমাজে মানুষ আছে ৷

তারা কি আজও নিজেকে বন্দী রাখবে নিজের ভিতরে ?

সবাই মিলে একবার - একসাথে একটা প্রশ্ন করতে পারবে না -

আমাদের কেন হিমাচল দেখতে হবে

কেন দেখতে হবে উন্নাও হয়ে মণিপুর

কেন আজও ২১ শে জুলাইয়ের শহীদের মা

অপরাধীদের গারদে ভরতে পারল না

কেন কামদুনির হত্যাকারীদের ফাঁসি আর মৃত্যুদন্ড হল না ?

কেন খোঁজা হয় ধর্ষণের প্রেক্ষিত

কেন বিজন সেতুর হত্যাকান্ড রিপোর্ট সামনে এল না

কেন প্রতিটি ২ মিনিটে ১  দ্রৌপদির বস্ত্রহরণ হয় এই

ভারতে ?


আমি - আপনি - আপনারা

যাদের ভোটে সরকার নির্বাচিত হয়

যাদের করের টাকায় দেশ চলে

জানেন আমাদের এই সব প্রশ্ন করার কোন অধিকারই নেই 

সংবিধানে লেখা আছে আছে অনেক কথা

কি কি তার "মৌলিক অধিকার"

এবং কি কি তার "মৌলিক কর্তব্য" ৷


একটু খুঁজে দেখবেন সংবিধানের কোন ধারায় আছে

নাগরিক / ট্যাক্স পেয়ার এর ((INDIRECT AND DIRECT) প্রশ্ন করার অধিকার?


RTI - হাসালেন বন্ধু ৷ পড়ুন পড়ে দেখুন


যাক 

আমি তো ফেসবুক বিল্পবী এক

যারা আছেন মাটির কাছাকাছি

তাঁরাই চলেছেন সঠিক পথে ৷

তাঁদের প্রতিটি পদক্ষেপে জাগে

সময় বদলানোর ধ্বনি ৷

ফেসবুক বিল্পবী আমি

শুনি, শুধু কান পেতে শুনি ৷

শ্রীতোষ ২৩/০৭/২০২৩



এরাই সরকারী ভদ্রমহিলা।

 এরাই ভদ্রমহিলা। নিজেদের লজ্জা ঢাকতে সাধারণ মানুষকে নির্লজ্জতার চরম সীমায় গিয়ে অনুরোধ করে
"দয়া করে ভাইরাল করবেন না"
 "দয়া করে প্রশ্ন করবেন না ওদের ঃ ওরা বলবেঃ
আমাদের কাপড় কোথায়? আমরা তো রাস্তার মাঝ দিয়ে হাঁটছি। আমরা তো সারাদিনে আয়নার সামনে নিজেকে দাঁড় করাই না কারণ আমরা যে জনপ্রতিনিধি"।

আমি আগেও লিখেছি ভারতবর্ষের সাধারণ মানুষ এমন কিছু জন প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করেছে (যাদের মধ্যে অনেকে আইন জীবী এবং বাকিরা আইন বানায়) যারা একটা অন্যায় দিয়ে অন্য অন্যায় কে সমর্থন করার ব্যর্থ চেষ্টা কর

এদের ৫০০০০ টাকা লোন  খেলাপ করেছে এমন মানুষের হয়ে আদালতে দাঁড় করানো উচিত
সংসদীয় গণ তান্ত্রিক পদ্ধতি মেনে এরা সওয়াল করবে
বড় বড় লোন খেলাপীর কয়েকশো হাজার কোটি টাকা যদি রাইট অফফ হয়
তাহলে এদের টাকা রাইট অফফ হতে কি বাধা আছে?

আবার বলছি দয়া করে প্রশ্ন করবেন না
ওদের ঃ ওরা বলবেঃ
আমাদের কাপড় কোথায়? আমরা তো রাস্তার মাঝ দিয়ে হাঁটছি। আমরা তো সারাদিনে আয়নার সামনে নিজেকে দাঁড় করাই না কারণ আমরা যে জনপ্রতিনিধি"।

দ্বারকা রাজ

 

কেন বন্ধু কেন?
উন্নাও থেকে অজস্র বেটি বাঁচাও হয়ে মণিপুর
সুজেট থেকে কামদুনি হয়ে বারাসাতের লাশ ছিনতাই
নারীর ইজ্জতের দাম
বিক্রি হয় এ মহাভারতে
দ্রুপদ নন্দিনী সহ মনিপুরী চিত্রাঙ্গদা
উত্তর পূর্বের উলুপী হয়ে
সুভদ্রা সন্তান।
সবাই তো বলি হয়েছিল
দ্বারকার রাজনীতিবিদের খেলায়।
দ্বারকা যেন কোথায় ছিল?
একটু মহাভারত পড়ে নিন।
দ্বারকার রাজনীতিবিদের কথা
তোমাদের ভালো করতে এসেছি
তোমাদের পাঁচ জনাকে নিয়ে নতুন ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছি
আসলে আমি যে
নিজেকে সাধারণ বলে তোমাদের দেখিয়ে
এই মহাভারতে সব থেকে নির্মম ধবংস
তোমাদের হাতেই করতে এসেছি।
তারপর বড় মাছ - ছোট মাছ কে চিবিয়ে নয় গিলে খাবে।
আমার উদ্দেশ্য তো সফল।
আমি বলব
আমার উদ্দেশ্য সফল।

20 July, 2023

মুখোশ

 

আমি জানি না মণিপুরের অহল্যা মা ও একথা বলবে কিনা
যে মা এর কথা শুনে মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন
(সংবাদ মাধ্যমের সংবাদ অনুসারে)
"ভারতের সংবিধান ভেঙ্গে পড়েছে"
যে ঘটনা শুনে ২০১৮ র পঞ্চায়েত নির্বাচনের কথা মনে পড়ে
মনে পড়ে
উন্নাও তথা অন্য কিছু ঘটনার কথা
সুজেট - কামদুনি
(সামান্য ঘটনা সব)
হতেই পারে দেশদ্রোহ এই পোস্ট
উন্নয়ন এবং অচ্ছে দিনের কাণ্ডারি দের কাছে

মুখোশ থাকুক ওদের মুখেই !
মণিপুরের ঘটনায় ওদের প্রতিবাদ দেখে দিই হাততালি।
বিসব্বঙ্গের সুবুদ্ধি জীবী গুলো একটাও মিছিল করে নি এখনও।
এক অ্যাক্সিডেন্টের দিনের দুপুরেই ফ্লেক্স নিয়ে মিছিল হয়েছিল।
এখনও ফ্লেক্স তৈরি হয় নি
কারণ কাল তো ____ দিবস।
গালাগালি দেবেন ?
বলবেন দেশদ্রোহী বামেরা কি করেছে
মনে রাখবেন আপনাদের অংকের হিসাবেই
ভামেরা ০
মানে এক বিগ জিরো।
জিরো র প্রতিবাদে কিই বা আসে যায়?
কন্যা শ্রী - বেটি বাঁচাও এরাই তো দেশ চালায়।
তাই নয় কি?
সরকারী তথ্য তো তাই বলে তাই না-
তাই উলঙ্গ রমণী পথ হাঁটে
চিত্রাঙ্গদার রাজ্যে।

13 July, 2023

ঠিক কিনা ?

 পঞ্চুতে ব্যালট খেয়েছে

লকু তে EVM হাগবে

বিসুতে ডায়ালিসিস হবে

ডায়ারিয়ার সাথে

লিগামেন্টে হার্ট অ্যাটাক হয়ে

অ্যাপেন্ডিক্স এ স্পন্ডিলাইটিস হবে ৷


তখন পথ্য হবে

EVM চিপ ৷


ঠিক কিনা ?

শ্রীতোষ ১৩/০৭/২০২৩

12 July, 2023

মা -মাটী মাণূশেড় অধিকার

 গাঁজাখোর - আমি শুধু নয় সকলেই দেখেছে
গান ও লেখা হয়েছে
"এক টানেতে যেমন - তেমন" ইত্যাদি
মদখোর - দেখে সকলেইগাঁজাখোর - আমি শুধু নয় সকলেই দেখেছে
গান ও লেখা হয়েছে
"এক টানেতে যেমন - তেমন" ইত্যাদি
মদখোর - দেখে সকলেই
চুল্লুখোর - সেও তো আছে
পাতাখোর - তাঁরাও আছেন
এঁরা নেশার জন্য নাকি ঘরের ছেঁড়া কাপড় ও বিক্রি করতে পারে
মহাভারতে দেখেছিলেম যুধিষ্ঠিরের মত জুয়াখোর
যে বউ কে বাজি রেখেছিল জুয়ার আড্ডায়।

ব্যালটখোর কাউকে দেখিনি।

আহা আহা - বাহা বাহা
উন্নয়নের বিশ্ব বঙ্গে অনুপ্রাণিত ব্যালটখোরও দেখলাম।

গোটা ভারতে - গোটা পৃথিবীতে এবং UNIVERSE এ উদাহরণ হয়ে রইল

মানুষের সেবা করার একান্ত চাহিদায় ব্যালট ও চিবিয়ে খেতে হয়।

ব্যালট চিবিয়ে খাওয়ার অনুপ্রেরণা দেবী বলেন
"হেরে গিয়েছেন চুপ করে থাকুন"
"মা কোথায় ঘেউ ঘেউ" লিখে পুরস্কার পেয়েছেন
এটা তো তারই বলা সাজে।

 

মা -মাটী মাণূশেড় চড়াম চড়াম ওণূপড়াণীট ওঢীকাড়!
শ্রীতোষ ১২/০৭/২০২৩

20 June, 2023

রাজদণ্ড

 

বণিকের মানদণ্ড দেখা দিল
গণতন্ত্রের রাজদণ্ড রূপে
ঐতিহ্য পালনে।
ধূপ - ধুনা আরও কত সনাতন উপচারে
পূজিত হইল।
রাষ্ট্র - তার কোন ধর্ম নাই
জাত নাই -
সকলের প্রতি করিবে সমান আচার।
রাজদণ্ড শিক্ষা দিবে তাহা
গণতন্ত্রের পবিত্র মন্দিরে।
ওম শান্তি ওম!
পবিত্র রাজদণ্ড করিল গ্রহণ
গণতন্ত্রের ভার।
শ্রীতোষ ২৮/০৫/২০২৩

 

Bandyopadhyaya Sreetosh is feeling wonderful with Surita Banerjee.

আজকে ২০২৩ সালের ১০ই জুন
আমার সত্যিকারের গৃহ প্রবেশ হল।
অবশ্যই এই ফ্ল্যাটে ঢুকেছি
২০০৬ সালের জুন মাসের কোন এক দিনে
দিনটা মনেও নেই
পুজো – কুঁজো হয় নি সেদিন।
আনন্দ ভাগ করে নিতে
ডেকেছিলাম প্রিয়জনদের
আগস্টের ১৫ তারিখ।
জানতাম ওই দিন কেউ বলতে পারবেন না
আমার অফিস আছে।
তার আগে চলে গেছে অজস্র সময়
নিজের চোখের সামনে যে বাড়ি তৈরি হতে দেখেছিলাম
যে বাড়ির পিছনে নিজের ঘাম ঝরান পয়সা খরচা করেছিলাম
কোন এক সময়ে অফিস থেকে ধার করেও,
সেই বাড়ি থেকে
কোন একজনের অহংকারের কারণে হয়েছিলাম বিতাড়িত।
১ বার নয় বার বার অকারণে – সেই অহংকারের কারণে
যার নীতিঃ
আমি “বিষমার্ক”
৫ টা বল নিয়ে খেলব
সব সময় ৩ টে বল থাকবে উঁচুতে
২ টো থাকবে হাতে
আমি কিছু লোকের কাছে ভালো হব।
তারপর –
এল আজ
মাঝখানে চলে গেছে বহু সময়
ডিপ্রেশনে গেছিলাম
সঙ্গে ছিল প্রিয় বন্ধু সুরিতা।
ফিরিয়ে এনেছে অন্ধকার থেকে
বহু পরিশ্রমে
তাই আমি লিখতে পারছি এই অক্ষর গুলো।
আজ বলি,
শুনেছি পরিজনদের কাছে
অহংকারী মানুষ টা সেই বাড়ি বেচার পয়সায় / -----
আজ একাকী বৃদ্ধাশ্রমে
কোন আত্মীয় কি আছে সেই বৃদ্ধ আশ্রমে যাবে
অথবা কেউ কি যেতে চায়?
বয়স তো হয়েছে অনেকেরই
হয়তো বা সম বয়সী কিংবা বড় অথবা একটু ছোট!!!!!
আমি দলিল নিয়ে ঢুকলাম আমার নিজের ফ্ল্যাটে।
গল্পটা এখানেই শেষ নয়
গল্পটা হল নতুন করে শুরু।
নিঃসন্তান আমরা
যাব কোন বৃদ্ধাশ্রমে হয়তো কিংবা নয়তো
যদি যাই
তবুও থাকব সকলের সাথে মিলে মিশে।
সেটা ভবিষ্যৎ।
এতদিন নিজের ফ্ল্যাটে বসে কোন কিছু বলতে পারি নি
লিখতে পারি নি।
এটাই বাস্তব ছিল।
আর আজকে –
নিজের ফ্ল্যাটে বসে লিখলাম
এক সাধারণ গ্রাজুয়েট এবং তাকে ভরসা করে
তার সাথী হওয়া এক অসাধারণ মেয়ের জয়ের কথা।
শ্রীতোষ এবং সুরিতা ১০/০৬/২০২৩
“একাকী গায়কের নহে তো গান, মিলিতে হবে দুই জনে--
গাহিবে একজন খুলিয়া গলা, আরেক জন গাবে মনে।“
এই যুদ্ধে আমাদের অনেক আত্মজন এবং আরও অজস্র মানুষ আমাদের সঙ্গী ছিলেন (যাঁদের মধ্যে অনেকেই আজ আর নেই), তাঁদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা এবং প্রণাম। এই ভাবেই আপনারা থাকুন আমাদের সাথে।

রথের রাজনীতি

 

আমাদের ছোট বেলায় গড়িয়াতে একটাই রথ হত।
রথ তলা থেকে বাটার গলি পর্যন্ত।
ছোট বেলা থেকে বড় বেলা পর্যন্ত সেই রথ কেই চিনেছি।
১৯৭২ থেকে ২০১১ সালের পরেও বেশ কিছু সময়।
রথ তলা থেকে আগে পরে কিছু এলাকা জুড়ে রথের মেলা বসত।
জিলিপি - গজা আর পাঁপড়ের কি যে স্বাদ।
তখন অলিতে - গলিতে রথ টানত কচি কিছু মুখ
নিজেদের হাতে সাজানো সে রথে
তিন দেবতার সামনে থাকত কিছু নকুল দানা আর বাতাসা
কচি কচি হাত প্রসাদ দিত
কাকু - কাকিমা রা ১ পয়সা - ৫ পয়সা প্রণামী দিত।
কেউ যদি চারানা দিত
কি খুশি সেই মুখ গুলো।
কাল শুনলাম হুম্মচকে রথ চলবে শীতলা মন্দিরের সামনে থেকে
আজ বাড়িতে ফেরার সময় দেখলাম রথ চলেছে
কল্যাণ পরিষদ ক্লাবের সামনে দিয়ে
পাহারায় দুটো পুলিশ।
গলির সে রথ আজ কি আর চলে
আজ তো রথ রাজনীতির খেলা
কে বড় হিন্দু তা প্রমাণ করতে চাওয়া।
অলিতে গলিতে রথ টানা সেই শিশু মুখ গুলো
আজ আর নেই
রথ রাজনীতির চাকায় পেষা ওদের হাসি মাখা মুখ
রক্তে ভরেছে।
তবুও জানি
সময়ের রথ চলছে।
একদিন ওদের ওই হাসি মাখা মুখ
এক তীব্র ঝঞ্ঝা হয়ে গুঁড়িয়ে দেবে
এই সব ---- রাজনৈতিক ---- দের ----কে।
সেদিন আবার গড়িয়াতে একটাই রথ চলবে
আর অলিতে - গলিতে চলবে
কচি হাতের টানা অজস্র রথ।
সত্যিই বলছি সেই দিনের আগে মরব না
যদি মরি
সেই স্বপ্ন চোখে দেখেই মরব।
আমার কাছে ধর্ম মানে ধারণ করা
আমি সেই ধর্ম কে বিশ্বাস করি
যা সব মানুষকে আনন্দ দেয়।
একটি শিশুর হাসি
একটি শিশুর চাওয়া
আমাকে সেই ধর্মের সন্ধান দেয়।
শিশুর হাতে টানা রথ
সেই রথে বসে থাকা পুতুল গুলো যখন
এবড়ো খেবড়ো রাস্তায় টালমাটাল হয়ে পড়ে যেতে চায়
পরম যতনে তাকে জড়িয়ে ঠিক করে বসিয়ে দেওয়া
আমাকে ভালোবাসা শেখায়।
আমি ঘৃণা করি রথের রাজনীতিকে।
শ্রীতোষ
২০/০৬/২০২৩

30 May, 2023

 

হেরে গেলেন আপনারা -
কেন?
রাষ্ট্রের রাজনৈতিক দলের প্রতিশ্রুতির কাছে
নিজেদের পদক বন্ধক রাখলেন।
দুঃখিত
আজ এই মুহূর্ত থেকে
আপনাদের লড়াই কে সমর্থন করতে পারছি না।
আপনারা
অতীত হয়ে গেলেন।
ঠিক যেন পর্ণ সিনেমার
ডাবল পেনিট্রেশন
সংগৃহীত!!!