28 January, 2022
হ্যালো হ্যালো হ্যালো
নতুন করে গেলো
কোভিড মানে সর্দি জ্বর এল কোন সালে?
বল জ্ঞানী যে জানো সন্ধান
এরা তো বলছে
‘নিওকোভ’- এর মতো রূপের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল ২০১৩ এবং ২০১৫
ডেলটাক্রন,ওমিক্রন এখন অতীত! সন্ধান মিলেছে কোভিডের নয়া রূপের! এমনই দাবি করছেন চিনের এক দল বিশেষজ্ঞ। যে রূপের নাম ‘নিওকোভ’। উহানের এই চিকিৎসা-বিজ্ঞানীদের দাবি, শ্বাসযন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে সদ্য আবিষ্কার হওয়া এই মার্স-করোনাভাইরাস। শুধু কি তাই? চিনা বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই রূপের মারণক্ষমতাও তুলনামূলক ভাবে বেশি। প্রতি তিন সংক্রমিতের এক জনের মৃত্যু হতে পারে ‘নিওকোভ’- এ।
উহানের একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে এই সংক্রান্ত গবেষণাপত্র। সেখানে বিশেষজ্ঞরা দাবি করছেন, বাজার চলতি কোনও করোনা টিকাই ‘নিওকোভ’- এর ক্ষেত্রে কার্যকরী হবে না। যদিও এই ভাইরাস নিয়ে আরও বিস্তারিত গবেষণা প্রয়োজন বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।
তবে ‘নিওকোভ’- এর মতো রূপের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে।
অথচ এই নিও কোভ পাব্লিকের কাছে পয়দা হল ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে।
সব লেখা আছে, ব্লক করে দিলেও সব ছবি আর লেখা থাকবে।
ইতিহাস দেখা বাস্তব।
দেশপ্রেমিক রা গিলবেন
আসলে দেশপ্রেমিক দের
কম হবে।
চায়নার নতুন মাল
নয়া রূপ ‘নিওকোভ’!
তিনজনে একজনের মৃত্যু হতে পারে, দাবি উহানের বিজ্ঞানীদের
হতেই পারে নাম
নিও ক্রোন।
মদের দোকান খোলা থাকলেও
স্কুল - কলেজ আবার বন্ধ হয়ে যাক
"নিও কোভ" এর জন্য।
নিও অর্থে নিউ
কোভ অর্থে কোভিড
মানে নতুন করে সর্দি জ্বরের আর এক নাম!
বাজার ক্রন - ক্রন করোক্রন কে গেলে নি
তাই এল
সর্দি জ্বরের নতুন রূপ
"নিও কোভ"
যার নাম দেশপ্রেমিক এবং
জ্ঞানী গুণী বিজ্ঞানী ডাক্তার গণ দিতেই পারেন
কোভি ক্রন
আবার এর জন্য নাকি
"বাজার চলতি কোন টিকাই কার্যকরী হবে না"
আমার মনে আসছে
সবিবুর - মাইদানেক - অসউইৎজ
ওই সব ক্যাম্পে
গবেষক রা অনেক গবেষণা করেছিল
মানুষ এর শরীর নিয়ে।
আজকের পৃথিবী
পৃথিবীর সাধারণ মানুষ
কোভিড -
ডেল্টা
ওমিক্রন
হয়ে
দেখছে নিওকোভ
হিটলারের
সে পৃথিবী প্রথমে বুঝতে পারে নি
(কারণ সে পৃথিবী তো এই রূপে
মানব জীবনের ধবংস দেখেনি)
তবুও খুব তাড়াতাড়ি বুঝেছিল।
যারা বুঝিয়েছিল তাঁদের কথা মেনেছিল।
আজকের পৃথিবী হিটলারের সেই পৃথিবী কে দেখেছে
তবুও
বুঝছে না
যারা বোঝাতে চাইছে
তাঁদের কথা মানছে না।
তাই এক নির্মম সত্য বলি
হিটলারের নতুন মুখ রা
গোটা পৃথিবী কে
এক নতুন অস উই ৎ জ - সবিবুর বানিয়ে গবেষণা করছে,
এক আধুনিক হলোকাস্ট চলছে।
(এই শব্দ গুলো লেখার জন্য হয়তো আমাকে ফেসবুক ব্লক করে দেবে
কারণ আমি সত্যি কথা লিখলাম)
তবু শব্দ গুলো মিথ্যা হবে না
কারণ
আমার লেখা এই শব্দ গুলো ইতিহাস দেখা বাস্তব।
শ্রীতোষ ২৮/০১/২০২২
27 January, 2022
দেশদ্রোহ।
আজ এই সময়ে
মানুষ কথা বলে না
কারণ মানুষ যখন কথা বলতে চায়
তখন
যারা মান আর হুঁশ থাকা মানুষ নয় গুলো
মানুষ কে বিদ্রূপ করে
আর ফেসবুক যারা চালায়
তারা ওই কথা বলতে চাওয়া মানুষ গুলো কে
ফেস বুক থেকে ব্লক করে দেয়।
কারণ
কথা বলতে চাওয়া মানুষ গুলোই
ফেসবুক স্ট্যান্ডার্ড ভঙ্গ করে।
ফেসবুক ছিল না
রবি কবির সময়ে
যদি থাকত তাহলে
যক্ষ রাজ ফেসবুক সম্রাট হত
আর রঞ্জন এবং নন্দিনী ব্লক হয়ে যেত।
ফেস বুক ছিল না
মধু কবির সময়ে
যদি থাকত তাহলে
মধু কবি
নাক খত দিতেন
দ্বেষ প্রেমিক দের পাল্লায়
মেঘনাদ কাব্য না লিখে
কি কি যে লিখতে বাধ্য হতেন
অথবা ব্লক হয়ে যেতেন।
যাক সে কথা।
ভারতের সংবিধান যখন লেখা হয়েছিল
তখন যদি এই
আদ্যোপান্ত দ্বেষ প্রেমিক গুলো থাকত
তাহলে
এটা নিশ্চয়
এক অনন্য অসাধারণ সংবিধান লেখা হত
যে সংবিধানে মৌলিক অধিকার মানেই হত
সরকার যা বলে
তাকে মেনে চলা।
সরকার শব্দের অর্থ
সরকার চালানো রাজনৈতিক দল।
সেই রাজনৈতিক দল যা চিন্তা করে
তার বিরুদ্ধে যাওয়া মানে
দেশদ্রোহ।
24 January, 2022
Subscribe to:
Posts (Atom)