28 July, 2021

বিশ্বাসে (ভ্যাকসিনে) সারে করোনা তর্কে বহুদূর!!!!!

আগামী জীবন হয়ে যাচ্ছে ওষুধ নির্ভর আগামী জীবন হয়ে যাচ্ছে একা বেঁচে থাকা একান্নবর্তী পরিবারের চিন্তাধারা যে টুকু বেঁচে ছিল একসাথে চলা ছিল ২০২০ র জানুয়ারির সময় পর্যন্ত। আজ ধবংসের মুখে দাঁড়িয়ে মানুষের এক সাথে চলা। আজ একা চলার সময় শেখাচ্ছে ব্যবসায়ী সমাজ। শেখাচ্ছে ওষুধ বিক্রি করা ব্যবসায়ীরা। তুমি মানুষের সাথে মিশলে রোগে আক্রান্ত হবে। তুমি লেখা পড়া করতে পাঠাবে তোমার সন্তান কে ওরা খোলা আকাশের নিচে সবুজ মাঠে খেলা করবে ওরা রোগে আক্রান্ত হবেই হবে ওরা ভালোবাসায় একে অন্যকে জড়িয়ে ধরবে ওরা রোগে আক্রান্ত হবেই হবেই এবং হবে। তাই তো স্কুল - কলেজ সব বন্ধ! তাই তো বাস - ট্রাম - ট্রেন কম চলে অথচ স্কুল - কলেজ বাদে সব কিছু খোলা বাস - ট্রাম - ট্রেন - ক্যাব ইত্যাদিতে যারা গা ঘেঁষাঘেঁষি করে পথ চলে অথবা ঝুলে (আজকে সেই ৮০ র দশকের ঝুলন্ত বাস দেখি যদিও এটা গোল গোল দাগ দেওয়া - একে অন্যের থেকে ৩ গজ ফারাকে দাঁড়ানো """"""""""""""""""""""""ডেল্টা""""""""""""""""""""" সময়) আমি মানুষের চিন্তার অপমান দেখি। আমি নিজেও আজ এক সৈনিক "আমরা পিট বগ সেনাদল আমরা পায়ে পায়ে চলেছি এগিয়ে বধ্য ভুমি তে" তবুও বিশ্বাস আছে ১২৫ মানুষের থেকে পাওয়া বিশ্বাস একদিন সেই ১২৫ মানুষ অজস্র ১২৫ হবে ওরা বলবে আমরা এমন এক পৃথিবী গড়ব যে সময়ে একা একটা মানুষ প্রতিবাদ করতে চেয়েও হেরে যাবে ওরা বলবে আমরাই তো পিট বগ সেনা দল প্রতিবাদে আমরাই আছি আমাদের এই কোদাল যে কোদাল কবর খুঁড়েছে আমাদেরই আমরাই তো সেই কবরের প্রতিবাদে বেঁচে আছি। আমরা লড়ছি। শুধু একটাই আতংক সরকার ওরা এখনও বলে অমুক কার্ডের কোন দরকার নেই নেই কোন দরকার আবার সেই কার্ডের সাথেই সব কিছু যোগ করা বড় দরকার। জীবন ওই কার্ডেই বদ্ধ। জীবন অন্ধ কারায় বন্ধ আমার। ফলে এত কথা নীরবতা যতই প্রতিবাদ করি অথবা যুক্তি দিই (যুক্তির চেয়ে বিশ্বাসের অন্ধ কারাগারে বদ্ধ তথাকথিত শিক্ষিত মানুষ) মানুষ আজ মানুষের শৈশব এবং শিক্ষা কে মারছে নিজের হাতে আমার সৌভাগ্য আমার কোন সন্তান নেই এবং আমি কোন স্কুল - কলেজের অথবা বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক নই আমি ভবিষ্যতের মানুষ কে নিজের হাতে খুন করছি না যদিও আমি দেখছি খুন হতে। আমি আজ এটা বলতে পারি "অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে" আমি নিজের প্রতি অন্যায় করেছি কিন্তু আজ ও পর্যন্ত সমাজের বিরুদ্ধে হওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যাচ্ছি। আজও আমার বিশ্বাস করোনা সুস্থ সমাজ কে ধবংস করার মানুষের মনুষ্যত্ব কে ধবংস করার এক মুনাফাবাজি বহুজাতিক চক্রান্ত। এর জন্য ফেসবুক আমাকে কমি উ নি টি ই স্ট্যা ন্ডারড ভং করার জন্য প্রোফাইল ব্লক করতে পারে। অথবা সরকার ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে কথা বলেছি বলে আরবান নকশাল বলে টাডা / ইউ পি এ / মোকা ফাঁকা লাগাতে পারে দেশপ্রেমিক গঞ্জন (জন গণ) বউ কে ধর্ষণ করার হুমকি দিতে পারে (আমার কোন মেয়ে নেই) যদিও যা কিছুই হোক না কেন আগামী শিশুর জীবন হচ্ছে মারথা জোন্স (যারা পড়বে না ইতিহাসে একদিন একটা ইস্কুল ছিল যেদিন ছোট ছোট আমরা খেলা করে বেড়াতাম সবুজ ঘাসে)। যেদিন ওই মারথা জোন্স কোন কলেজ দেখবে না গোটেনজেন এর মত যেখানে স্ন্যাক্স নয় সামস্‌ ছিল কফি খাওয়ার উপাদান অথবা ভুল করেও বার হবে না কোন কফি হাউসের আড্ডায়। আমি নিশ্চিন্ত আমি নিজের রক্তের কোন উত্তরাধিকার রেখে যাচ্ছি না যে উত্তরাধিকার আমাকে প্রশ্ন করতে পারে কি অন্ধ বিশ্বাসে বেঁচে ছিলে তুমি কি মুল্য তোমার শিক্ষার শিক্ষক হিসাবে কি শিক্ষা দিয়ে গেলে তুমি কত খানি প্রতিবাদ ছিল মান এবং হুঁশ থাকা এক মানুষ হিসাবে? আমাকে চুপ করে থাকতে হবে না অথবা মাথা নত করে উত্তর দিতে হবে না আমার আগামী ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কে আমার কাছে যখন প্রশ্ন এসেছিল তখন আমি বলেছিলাম জেনে রাখো প্রশ্ন করা মানুষ 'সব সময় যুক্তি দিয়ে বিচার করা যায় না' সময় যখন প্রশ্ন করবে তখন একা একটা মানুষ হয়েও বলতে পারব দুজনে যুদ্ধ করেছিলাম প্রথমে নিজে হেরেছিলাম তবুও মুখে ছিল বিদ্রূপের হাসি সেই প্রশ্নের উত্তরে "ইতনে দিন বাদ পহেলা ডোজ লেনে আয়া!?" ওই হাসি দেখে নীরবে হারিয়ে গেছিল কোন একজন মজার কথা নেমে গেছিল সিঁড়ি বেয়ে নিচে (এটা বাস্তব এবং এটাই রূপক) এটাই প্রতিবাদের জয়। আমি তো হাসতে পেরেছি আমি তো না থাকা (আমার জীবনে) ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে একটা বিজ্ঞান সম্মত উত্তর দিতে পেরেছি। কজন পারছেন? আপনারা তো বিশ্বাসে (ভ্যাকসিনে) সারে করোনা তর্কে বহুদূর!!!!! শ্রীতোষ ২৮/০৭/২০২১

24 July, 2021

এই লেখাটাও হয়তো ফেসবুক ক মি উ নি টি ই স্ট্যা ন্ডারড ভং করল)

What's on your mind, bandyopadhya এই শব্দ গুলো ভেসে ওঠে ফেসবুক ওয়ালে মানে ফেসবুকের দেওয়ালে ফেসবুক মনের কথা শুনতে চায় তাই তো? তাহলে কেন ফেসবুক শুধুমাত্র দুটো ছবি একসাথে শেয়ার করার অপরাধে আমার ২০১০ থেকে চলা প্রোফাইল বন্ধ করে দিল দুটো ছবির একটা ছিল "হিটলার ময়লা তুলে গারবেজ লড়ি তে ঢালছেন অন্য ছবি টা ছিল "নরেন্দ্র মোদী কোন এক পরিষ্কার সমুদ্র তট থেকে ময়লা তুলছেন" এই ছবি দুটো আজও আমার কাছে আছে তবুও শেয়ার করতে ভয় পাই কারণ গণ তান্ত্রিক ভারতে গণ তান্ত্রিক ফেসবুকে আবার এই ছবি দুটো একসাথে ফেবু (ফেসবুক) কমিউনিটি STANDARD ভঙ্গ করবে আবার এই প্রোফাইল টা ও ব্লক হয়ে যাবে। না আমি মানিনা ফেসবুকের এই শব্দগুলো What's on your mind, bandyopadhya আমার (এবং আমাদের) মনের শব্দ গুলো যদি সত্যিই প্রকাশ করি তাহলে তো গোটা পৃথিবী মানুষের কথা বলবে। What's on your mind, Doctor (Doctorate নয়) পৃথিবীর সব ডাক্তার এই একটি প্রসঙ্গে চুপ নীরব হয়ে আছে করোনা ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে কোন কথা বলা মানা আপনার শরীরে অনেক রোগ আছে হাই প্রেসার, ডায়াবিটিস (হাই এবং লো), থাইরয়েড, ইউরিক অ্যাসিড আছে মানসিক রোগ আছে সেলুলাইটিস (একটু নেট খুলে দেখে নিন করোনায় আক্রান্ত যত % মানুষ মরে / মরছে তার সম % মানুষ মরছে সেলুলাইটিসে আক্রান্ত হয়ে - আক্রান্ত এবং মৃত্যুর % নিজেরা বিচার করে দেখে নিন) যাই হোক আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হচ্ছি কারণ একটা সিস্টেমের বিরুদ্ধে একা লড়াই করা যায় কিন্তু একাকী সে লড়াই একসময় হার মানে যেমন অভিমন্যু হার মেনেছিল হার মানতে বাধ্য হয়েছিল। আপনাদের সাথে ছিলাম তবুও হেরে গেলাম শুধু একটা কথা বলে যাই ভ্যাকসিন নিজের ইচ্ছাতে নিচ্ছি না নিচ্ছি রাষ্ট্রের পরোক্ষ চাপে বাধ্য হয়ে। যদি ভালো - মন্দ কিছু হয় দায়িত্ব রাষ্ট্রের আমার নয় কারণ রাষ্ট্র বলছে অমুক স্থানে যেতে হলে ভ্যাকসিন নেওয়ার সার্টিফিকেট লাগবে অথবা টেস্ট রিপোর্ট লাগবে যদিও (আবার রাষ্ট্র ই আইন গত ভাবে নিজেকে বাঁচাতে বলছে মানুষ স্বেচ্ছায় ভ্যাকসিন নেবে - এটা তো আবশ্যক নয় - রাষ্ট্র বলছে ভ্যাকসিন নেওয়া ভালো) হতেই পারে এটা আমার শেষ ইচ্ছা পত্র রাষ্ট্রের কথায় ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে যদি ভালো মন্দ কিছু হয় তাতে ভ্যাকসিন কোম্পানি এবং রাষ্ট্রের কোন দায়িত্ব নেই সরকার তো শুধু সংলাপ উচ্চারণ করছে দেশের নাট্য মঞ্চে দায়িত্ব!!!!!!!!! আগামী সোমবার হতেই পারে নিজের শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার কে ধবংস করার প্রথম দিন তারপর আসবে প্রাথমিক ২য় দিন তারপর বুস্টার দিন তার পর আসবে আর ও আরও অনেক দিন। যেদিন মানুষ শুধু ওষুধ নিয়ে - ওষুধ খেয়ে বাঁচবে জীবনের প্রথম দিন থেকে কারণ তার শরীরে তার জিনে ইমিউনিটি ক্ষমতা থাকবে না। নিজের কৈফিয়তঃ আমি এবং আমার স্ত্রী মুক্ত সেই চিন্তা থেকে কারণ আমাদের কোন সন্তান নেই। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি ভাবে বাঁচবে তা নিয়ে ব্যক্তিগত কোন চিন্তা নেই। তবু লিখি কেন? লিখি এই কারণে এখনও তো হুঁশ আছে। এখনও তো সারা দিনের একটা মুহূর্তেও নিজেকে মানুষ বলে ভাবি। শ্রীতোষ ২৪/০৭/২০২১ (এই লেখাটাও হয়তো ফেসবুক ক মি উ নি টি ই স্ট্যা ন্ডারড ভং করল)

23 July, 2021

সিভিক ...?

না আমি "গণশক্তি" র খবর পোস্ট করি না কারণ পোস্ট করলেই হয়তো বা Vigilance এ Report হবে এই পাবলিক "দেশ / উন্নয়ন দ্রোহী " ১৯৮৯ সালের গ্র্যাজুয়েট ৩০ বছরের সরকারী চাকরী জীবন সন্তানহীনতা আজ কে জীবনের সবচেয়ে বড় পাওনা বলে মনে হয় কারণ সন্তান থাকলে সেও আজ হয়তো এই আবেদন জমা দিত ৷ কোন কাজ ছোট নয় ছোট নয় ভিক্ষা করাও নেতারাও তো ভোট ভিখারী। তবুও ভাবি যে রাজ্য ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশী এগিয়ে যে রাজ্যের ১০০ দিনের কাজের অনুপাত হারিয়ে দেয় গোটা ভারত কে অর্থনীতির ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় সরকারী অর্থনীতিকে তথ্যে এবং তত্ত্বে পিছনে ফেলে যে রাজ্য আছে এগিয়ে সেই রাজ্যের এক সংবাদপত্র রাজ্য সরকার কে উদ্দেশ্য করে এই রকম সংবাদ প্রকাশ করে কি ভাবে? এটা কি গসিপ নাকি ট্রোল অথবা সত্য বচন ? এই যে ১০০% এবং ৯৭% পাশ করল তাঁদের কিছু অংশ এর কি ভবিষ্যত এটাই অথবা সিভিক ...?

"সীমাবদ্ধ" করোনা

"সীমাবদ্ধ" সরকার - ডাক্তার কেউ কোন দায়িত্ব নিচ্ছে না ৷ ডাক্তার বলছে আমরা ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারব না ৷ (আমার বন্ধু তালিকায় বেশ কিছু ডাক্তার আছেন তাঁরা বলুন আমি মিথ্যা বলছি) আপনি কিছু ওষুধ খান সুগার - প্রেসার - থাইরয়েড - ইউরিক অ্যাসিড ইত্যাদি এবং ইত্যাদি সব ওষুধের কিছু না কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে করোনা ভ্যাকসিন আজ পর্যন্ত কোন পাশ করা ডাক্তার বলতে পারছে না এই ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে / পরে কোন ওষুধ বন্ধ করতে হবে অথবা হবে না ৷ কোন সরকার অফিসিয়াল কোন অর্ডার আজ পর্যন্ত দেয় নি আপনাকে / আমাকে ভ্যাকসিন নিতেই হবে ৷ ভ্যাকসিন আপনি / আমি নেব "নিজ দায়িত্বে" মনে রাখবেন শব্দ দুটি আপনি / আমি / আমরা সকলে ভ্যাকসিন নিচ্ছি "নিজ দায়িত্বে" ৷ তার পরের মন্দ - ভালোর জন্য ভ্যাকসিন কোম্পানি এবং সরকার "দায়বদ্ধ" নয় ওঁদের দায়িত্ব " সীমাবদ্ধ " উপদেশ দিতে যদিও সরকার (যেহেতু গণ জনের ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠ) তাই অনেক কিছু করছে আসলে ঘুরতে - বেড়াতে যাওয়া মানুষ গুলো সেই মুহুর্তে হাই / সুপ্রীম কোর্ট কেন একটা দায়রা আদালতেও যেতে পারবে না এটা সরকার জানে ৷ সেই মানুষ গুলো এই প্রশ্নও করতে পারবে না সত্যিই বলছি আমি করব ( দুটো ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে যদি বেঁচে থাকি) ওই CERTIFICATE দেখিয়ে জানতে চাইব আমি যে ওই স্যি ম্পট ম ছাড়া করোনা আক্রান্ত নই তার প্রমাণ কোন "করোনা বেল" দেবে ? দেবে না ৷ হয়তো সেদিন ৩ / ৪ / ৫ / ৬ / ৭ / ৮ / ৯ / ১০ ভ্যাকসিন সাট্টি ফিট লাগবে যেমন ১ম / ২য় শেষ করে আসছে তৃতীয় ঢেউ

19 July, 2021

বেশী অথবা কম

প্রতিটি সংবাদ মাধ্যম কে সত্যি বলে বিশ্বাস করতে রাজি আছি যদি তাঁরা এই তথ্য দিতে পারেনঃ কোভিড ১৯ সময়ে ১) "ভারতের শহর (মফস্বল থেকে শুরু করে গঞ্জ পর্যন্ত) কতজন মানুষ আজও করোনা আক্রান্ত হন নি এবং তাঁদের মধ্যে কতজন (আজও পর্যন্ত) ভ্যাকসিন নেন নি?" ২) এই একই সময়ের মধ্যে কতজন অন্য রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন? ৩) এই একই সময়ে কতজন অর্থনৈতিক কারণে (রোজগার কমে যাওয়া / রোজগার হারানো তে) মারা গেছেন? ৪) এই একই সময়ে কত শিশু অ পুষ্টি তে মারা গেছে এবং ২০২০ জানুয়ারি মাসের আগের হিসাব থেকে ধরলে ২০২১ এপ্রিল পর্যন্ত সেই হার / সংখ্যা বেশী না কম? ৫) এই একই সময়ে কত জন মানুষ অন্য রোগে মারা গেছেন? রোগের অনুপাতে (কোভিড ১৯ মান দণ্ড ধরে) তা বেশী অথবা কম? এই তথ্য অনুযায়ী কোভিড ১৯ কি বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী রোগ? প্রসঙ্গতঃ যে কোন মৃত্যু দুঃখ জনক পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট দুঃখ জনক গল্প বোধ হয় এইটাই (যে গল্পটা যত বার পড়ি চোখের জল ধরে রাখতে পারি না) "For Sale Baby Shoes. Never Worn." লেখকের নামটা (যারা আমাকে গালাগালি দিয়ে বলতে চাইবেন যে আপনার কেউ তো কোভিড ১৯ এ মরে নি তাই আপনি এত সব বড় বড় জ্ঞান দিচ্ছেন) তারা একটু ইন্টার নেটে সার্চ করে নেবেন

ব্যকরণ মানি না

কোভ্যাক্সিন আছে কোভিশিল্ডও ব্যকরণ মানি না দুটোই একটি রোগের ওষুধ গবেষক রা কি মানে না? ফাইজার দেখে হাসে আমার কি ফুরতি খিড়কি থেকে সিংহ দুয়ার এই তো ওদের পৃথিবী এর বাইরেও ভ্যাকসিন আছে ওরা জানে না ওরা চোখ টা তুলে চেয়েই দেখে না স্পটুনিক চুপ করে থাকে আসলে সেই তো প্রথম পৃথিবীর সীমা ছাড়িয়েছিল সে খরগোস দৌড় দেখে কচ্ছপ হয়ে। সে ভাবে দিনের শেষে কচ্ছপ ই তো জেতে। অজস্র রেস চলছে মানুষের জীবনের ট্র্যাক দিয়ে মানুষ কে বাঁচাতে চেয়ে এই রেসের শেষে মানুষ যে জিতল তাকেও বলতে পারবে না একমাত্র তোমার জন্যই আমি বেঁচে আছি। শ্রীতোষ

ঠক ঠক

পৃথিবীর শেষ জীবিত মানুষের ঘরের বাইরের দরজায় ঠক ঠক - ঠক ঠক - ঠক ঠক - ঠক ঠক আর ফিস ফিস শব্দ কোভিশিল্ড - কোভ্যাক্সিন - ফাইজার - স্পুটনিক (একটি বিদেশী গল্পের ছায়া অবলম্বনে) শ্রীতোষ ১৯/০৭/২০২১
নিজের লেখার শেষে নাম থাকে শ্রীতোষ পদবী তো অন্য কিছু বোঝায় এবার ভাবছি "এফিডেভিট" করে পদবী ত্যাগ করবই অনেক সহ্য করেছি এই পদবী ধারী এক সুশীল - সুজন ছিলেন "সততার প্রতীক" (এখন দূরবীন বা মাইক্রোস্কোপ দিয়েও গোটা পৃথিবীতে সেই ব্যানার খুঁজে পাওয়া যায় না এমনকি পিকে ও "দুয়ারে সততা" প্রকল্প চালু করতে পারে নি) আমার পদবী ধারী আর এক জন এমন এক জনের সাথে রবীন্দ্র নাথ এর নাম উচ্চারণ করলেন আমার মনে এসে গেল তাঁর শেষ যাত্রায় বাঙালি রবীন্দ্র প্রেমী বাঙালি নাকি তাঁর চুল দাড়ি ছিঁড়ে নিয়েছিল স্মৃতিচিহ্ন রাখতে (আমি শুনেছি এবং পড়েছি - দেখিনি) আজ দেখলাম মানে খবরের কাগজে পড়লাম। আমার মনে হল এক বন্দ্যোপাধ্যায় সেই ছেঁড়া দাড়ি কে কল্পনা করে উল্লাসে - আনন্দে বলল আহা কি আনন্দ আকাশে - বাতাসে

আপনার দাড়ি টা না রবীন্দ্রনাথের মত হয়ে যাচ্ছে - সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় (আগামী তে বন্দ্যোপাধ্যায় পদবী হীন হব)

আমি আজও বেঁচে আছি শরীরে আমি আজও বেঁচে আছি মন কে বদ্ধ কারার অন্ধকারে বন্ধ করে ঠিক সেই দিন থেকে আমি আজও বেঁচে আছি যেদিন আমার প্রোফাইল ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছিল শুধু মাত্র একটাই কারণে আমি অন্য কোন একজনের দুটো ছবি পোস্ট করেছিলাম প্রথম জন কোন শহরে ময়লা তুলে নিয়ে ফেলছিল কোন এক স্থানে এবং দ্বিতীয় জন সমুদ্র সৈকতে একই কাজ করেছিল এই নিয়ে একটা লেখা বার হয়েছিল আমি শুধুমাত্র সেটাই শেয়ার করেছিলাম। আজকে যখন কেউ বলে "তোমার দাড়িতে রবীন্দ্রনাথ" (মানে আপনার দাড়ি দেখে আপনাকে রবীন্দ্রনাথের মত মনে হচ্ছে") (আসলে ইনি তো "অনুপ্রেরণা" ছাড়া কোন শব্দ উচ্চারণ করতেই জানেন না) তখন সে কি ফেসবুক বিশ্ব বঙ্গ রত্ন হবে অথবা তার এই কমেন্টের লোকসভায় করা মন্তব্য লোক সভা তার বিরুদ্ধে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত রচয়িতার প্রতি এক সাধারণ মানুষের তুলনা করেছে বলে (অবশ্য প্রধান মন্ত্রী সাধারণ নন) দল মত ভেদাভেদ ভুলে এক প্রস্তাব আনবে? যদি না আনে তাহলে জানব লজিক এটাই রামছাগলের দাড়ি আছে গুজরাটের জাতীয় পশুরও ভারতের জাতীয় সঙ্গীত রচয়িতার ও দাড়ি আছে অতএব ভারতের জাতীয় সঙ্গীত রচয়িতা ------------------- এঁদেরকেই আমরা নির্বাচিত করি।