11 April, 2022

সেদিন আপনাদের পাশে আমি থাকব

আপনারা তো রুদালি নন দয়া করে কাঁদবেন না আপনারা "প্রেক্ষিত" খুঁজে ফিরুন। একটা কথা মনে রাখবেন আপনারা যারা রুদালি নন বলে নিজেদের মনে করেন তাঁরা দয়া করে মনে রাখুন একটা সাধারণ কবিতার শেষ লাইন "ওরা যখন আমাকে নিয়ে যেতে এল তখন আমার পাশে কেউ নেই" সেদিন যদি আমি থাকি আজকের এই সময় এই মুহূর্ত সাক্ষী থাকুক আমাকে যদি না নিয়ে যায় সেদিন আপনাদের পাশে আমি থাকব সময় ২২ টা ৩০ দিন ১১ই এপ্রিল সাল ২০২২ প্রার্থনা করুন আপনাদের মত রুদালি দের আগে যেন আমাকে ওরা না নিয়ে যায় লেখকঃ শ্রীতোষ বন্দ্যোপাধ্যায় বি দ্রঃ আমি জানি আপনাদের আগে আমাকে যদি ওরা নিয়ে যায় তাহলে আপনারা সেই একই কথা বলবেন "ওরা তো আমাকে ধরতে আসে নি" এবং আপনাদের সৌভাগ্য যেদিন আপনাদের ধরতে আসবে সেদিন আমি থাকব না আমি অর্থে আমরা

ধর্ষিতা বাংলা

আজকে ধর্ষিতা বাংলার পরিপ্রেক্ষিতে (প্রেক্ষিত শব্দটাকে আমি স্ল্যাং বলে মনে করি রুদালি বলে মনে করি) অন্য রকম কিছু শব্দ লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে। বেশ কিছু ঘণ্টা আগে ১৯৯১ সালে তখন আমি সদ্য চাকরী পেয়েছি “হাম আপকে হ্যায় কৌন” সিনেমার গান নিয়ে কথা হচ্ছে ৫ নম্বর বাসের আড়াই তলায় একজন বললেন এই গান গোল্ডেন ডিস্ক পেয়েছে আমি বললাম আজ থেকে আড়াই ঘণ্টা পার হয়ে যাক আমিও থাকব আপনিও থাকবেন (যদি না থাকেন তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম কে বলে যাবেন) ৫ নম্বর বাসের আড়াই তলায় দাঁড়িয়ে এক কেরানি বলে গেছিল হেমন্ত – সন্ধ্যা – মান্না – কিশোর – লতা রফি – মুকেশ এর গান আজ থেকে ২৫ বছর পরেও যখন রাস্তায় বাজবে তখন মানুষ একটু হলেও কানে নেবে। এক মুহূর্ত হলেও থমকে দাঁড়াবে। আর আপনার এই গোল্ডেন ডিস্কের গান মানুষ ভুলে যাবে অথবা বিয়ের ব্যান্ডে জগঝম্প হয়ে বাজবে আজকে তা প্রমাণিত সত্য। আজকে সিরিয়ালেও সেই গান বাজে। নতুন গান লেখা হয় না। পুরানো সেই গান ডি জে রা বাজায় না কারণ একই ভাবে আজও মানুষ বামপন্থীদের সময়ের সাথে বর্তমান সময়ের তুলনা করে। মনে মনে। আমি শুধু ভাবি সেই ১৯৯১ সালের বাস যাত্রী হিসাবে আজকের সময়ে আমার বাস সঙ্গীরা সোজাসুজি কথা বলতেন এখন লুকিয়ে লুকিয়ে ও কথা বলতে পারেন না কারণ তাঁদের তো পরিবার আছে আর পরিবারের সামনে দাঁড়িয়ে পার্ক স্ট্রীট – বারাসত – কামদুনি এবং শেষ হয়েও শেষ নয় হাঁসখালি অর্থাৎ উডবার্নের উন্নয়ন উডবার্নে যারা ছিল এবং যারা আছে তাদের বার্নের জন্য উড যেন খুঁজে না পাওয়া যায় একথা বলতে পারলে বড় খুশি হতাম যেহেতু বুদ্ধি টি উ বার কু লো সিস (বুদ্ধি টিবি) নই তাই বললাম না। শিব শর্মা

এ লেখা তবুও থাকল

ফেসবুকের ক্ষমতা থাকলে রিচ কমিয়ে দিক করুক ব্লক পরোয়া করি না রিচ নিয়ে ভাবিই না আমি তো নিজের প্রতি বিশ্বাস হারাই না একটা প্রোফাইল ছিল দুই দেশের দুই সরকারী প্রধান দুজনেই ময়লা পরিষ্কার করার ছবি মিডিয়া কে দিয়ে কিভাবে প্রচার করেছিল সেই তুলনার ছবি হোয়াট স অ্যাপ থেকে নিয়ে (বক্তব্য সহকারে) আমার প্রোফাইল ব্লক করা হয়েছিল আত্ম পক্ষ সমর্থনের কোন সুযোগ না দিয়েই। কারণ আমি ফেসবুকের অচ্ছে দিন আর উন্নয়নের কমিউনীতি স্ট্যান্ডার্ড ভঙ্গ করেছি। তবুও নিজের নামেই লিখি আজকের এই পোস্ট ও হয়তো অচ্ছে দিন আর উন্নয়নের কমিউনীতি স্ট্যান্ডার্ড ভঙ্গ করল। এ লেখা তবুও থাকল একটা মানুষের মনে আর সবাই জানে একটা দেশলাই কাঠি পুড়ে যায় তবু তার আগে আগুন জ্বালিয়ে যায়। "আমি একটা ছোট্ট দেশলাই কাঠি"

28 January, 2022

হ্যালো হ্যালো হ্যালো

নতুন করে গেলো কোভিড মানে সর্দি জ্বর এল কোন সালে? বল জ্ঞানী যে জানো সন্ধান এরা তো বলছে ‘নিওকোভ’- এর মতো রূপের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল ২০১৩ এবং ২০১৫ ডেলটাক্রন,ওমিক্রন এখন অতীত! সন্ধান মিলেছে কোভিডের নয়া রূপের! এমনই দাবি করছেন চিনের এক দল বিশেষজ্ঞ। যে রূপের নাম ‘নিওকোভ’। উহানের এই চিকিৎসা-বিজ্ঞানীদের দাবি, শ্বাসযন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারে সদ্য আবিষ্কার হওয়া এই মার্স-করোনাভাইরাস। শুধু কি তাই? চিনা বিশেষজ্ঞদের দাবি, এই রূপের মারণক্ষমতাও তুলনামূলক ভাবে বেশি। প্রতি তিন সংক্রমিতের এক জনের মৃত্যু হতে পারে ‘নিওকোভ’- এ। উহানের একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে এই সংক্রান্ত গবেষণাপত্র। সেখানে বিশেষজ্ঞরা দাবি করছেন, বাজার চলতি কোনও করোনা টিকাই ‘নিওকোভ’- এর ক্ষেত্রে কার্যকরী হবে না। যদিও এই ভাইরাস নিয়ে আরও বিস্তারিত গবেষণা প্রয়োজন বলে জানাচ্ছেন তাঁরা। তবে ‘নিওকোভ’- এর মতো রূপের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে। অথচ এই নিও কোভ পাব্লিকের কাছে পয়দা হল ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে। সব লেখা আছে, ব্লক করে দিলেও সব ছবি আর লেখা থাকবে।

ইতিহাস দেখা বাস্তব।

দেশপ্রেমিক রা গিলবেন আসলে দেশপ্রেমিক দের কম হবে। চায়নার নতুন মাল নয়া রূপ ‘নিওকোভ’! তিনজনে একজনের মৃত্যু হতে পারে, দাবি উহানের বিজ্ঞানীদের হতেই পারে নাম নিও ক্রোন। মদের দোকান খোলা থাকলেও স্কুল - কলেজ আবার বন্ধ হয়ে যাক "নিও কোভ" এর জন্য। নিও অর্থে নিউ কোভ অর্থে কোভিড মানে নতুন করে সর্দি জ্বরের আর এক নাম! বাজার ক্রন - ক্রন করোক্রন কে গেলে নি তাই এল সর্দি জ্বরের নতুন রূপ "নিও কোভ" যার নাম দেশপ্রেমিক এবং জ্ঞানী গুণী বিজ্ঞানী ডাক্তার গণ দিতেই পারেন কোভি ক্রন আবার এর জন্য নাকি "বাজার চলতি কোন টিকাই কার্যকরী হবে না" আমার মনে আসছে সবিবুর - মাইদানেক - অসউইৎজ ওই সব ক্যাম্পে গবেষক রা অনেক গবেষণা করেছিল মানুষ এর শরীর নিয়ে। আজকের পৃথিবী পৃথিবীর সাধারণ মানুষ কোভিড - ডেল্টা ওমিক্রন হয়ে দেখছে নিওকোভ হিটলারের সে পৃথিবী প্রথমে বুঝতে পারে নি (কারণ সে পৃথিবী তো এই রূপে মানব জীবনের ধবংস দেখেনি) তবুও খুব তাড়াতাড়ি বুঝেছিল। যারা বুঝিয়েছিল তাঁদের কথা মেনেছিল। আজকের পৃথিবী হিটলারের সেই পৃথিবী কে দেখেছে তবুও বুঝছে না যারা বোঝাতে চাইছে তাঁদের কথা মানছে না। তাই এক নির্মম সত্য বলি হিটলারের নতুন মুখ রা গোটা পৃথিবী কে এক নতুন অস উই ৎ জ - সবিবুর বানিয়ে গবেষণা করছে, এক আধুনিক হলোকাস্ট চলছে। (এই শব্দ গুলো লেখার জন্য হয়তো আমাকে ফেসবুক ব্লক করে দেবে কারণ আমি সত্যি কথা লিখলাম) তবু শব্দ গুলো মিথ্যা হবে না কারণ আমার লেখা এই শব্দ গুলো ইতিহাস দেখা বাস্তব। শ্রীতোষ ২৮/০১/২০২২

27 January, 2022

দেশদ্রোহ।

আজ এই সময়ে মানুষ কথা বলে না কারণ মানুষ যখন কথা বলতে চায় তখন যারা মান আর হুঁশ থাকা মানুষ নয় গুলো মানুষ কে বিদ্রূপ করে আর ফেসবুক যারা চালায় তারা ওই কথা বলতে চাওয়া মানুষ গুলো কে ফেস বুক থেকে ব্লক করে দেয়। কারণ কথা বলতে চাওয়া মানুষ গুলোই ফেসবুক স্ট্যান্ডার্ড ভঙ্গ করে। ফেসবুক ছিল না রবি কবির সময়ে যদি থাকত তাহলে যক্ষ রাজ ফেসবুক সম্রাট হত আর রঞ্জন এবং নন্দিনী ব্লক হয়ে যেত। ফেস বুক ছিল না মধু কবির সময়ে যদি থাকত তাহলে মধু কবি নাক খত দিতেন দ্বেষ প্রেমিক দের পাল্লায় মেঘনাদ কাব্য না লিখে কি কি যে লিখতে বাধ্য হতেন অথবা ব্লক হয়ে যেতেন। যাক সে কথা। ভারতের সংবিধান যখন লেখা হয়েছিল তখন যদি এই আদ্যোপান্ত দ্বেষ প্রেমিক গুলো থাকত তাহলে এটা নিশ্চয় এক অনন্য অসাধারণ সংবিধান লেখা হত যে সংবিধানে মৌলিক অধিকার মানেই হত সরকার যা বলে তাকে মেনে চলা। সরকার শব্দের অর্থ সরকার চালানো রাজনৈতিক দল। সেই রাজনৈতিক দল যা চিন্তা করে তার বিরুদ্ধে যাওয়া মানে দেশদ্রোহ।

24 January, 2022

কথকতা

কত কথা কথকতা হয়ে যায় কথকতা কত কথা হয়ে যায় শ্রীতোষ ২৪/০১/২০২২