09 November, 2025

শিকার

 অনুপানিত পোস্ট শ্রী র প্রচার বামপন্থীরা আর কতভাবে করবেন? অবশ্য উপায় কি আছে? একটা রাজনৈতিক দলের নীতির বিরোধিতা করা যায়। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নেতা থাকে। নেতা বদলায়।

নেহেরু থেকে গান্ধী (যে কোন গান্ধী), সাভারকর থেকে বাজপেয়ী হয়ে বর্তমান। হেডগেওকার থেকে ভাগবত। নেতা বদলালেও নীতি থাকে।

এখানে নেতা মানে পোস্ট একটাই এবং নীতিও এক - অনুপেওনা।

এটাই কিন্তু এক চূড়ান্ত রাজনৈতিক সাফল্য -
সমস্ত বিরোধিতা নিজের দিকে টেনে আনা - সমষ্টি কে ভাঙ্গা মাথা, ভাঙ্গা হাত ভাঙ্গা পায়ে লাথি মেরে একজন কে টার্গেট করতে বাধ্য করা এবং সেখানেই সাফল্য।

যে সমাজ নারী কে ব্যবহার করে বিজ্ঞাপনে
সেই সমাজ কে - পুরুষ তান্ত্রিক সমাজ কে ব্যবহার করে এক অসাধারণ সাফল্য।

তাই আজও একমাত্র তিনিই প্রচারের দৃষ্টি কেড়ে নিচ্ছেন।
নেগেটিভ প্রচারের ও।

প্রতিটি বিজ্ঞাপনে তারই মুখ -
সকলেই তার অনুপ্রেরণায় চলে।
দলগত ভাবে যে যাই করুক না কেন সব কিছু হয় তারই অনুপ্রেরণায় এবং
দিনের শেষে
দল নয় ব্যক্তি মুখ্য।

চিলেরা এইভাবেই শিকার করে

প্রকৃত বিরোধীরা আজ শিকার।

শ্রীতোষ ০৯/১১/২০২৫

আগামীর ভোর

 

আজ ২০২৫
মৃনাভ সুর তুমি এতদিনে অনেক বড় হয়ে গেছ।
২০০৫ সালে তোমার হাতে আঁকা একটা ছবি
আজও আমার কাছে আছে।
প্রতিদিন চোখে পড়ে কিন্তু তাকাই না।
নদীর মোহনায় তীরের এক ধারে
একলা ধানের ক্ষেতের পাশে এক ঘর
অন্য পারে দেখা দেয়
সবুজ বন
তার আড়ালে আছে মানব জীবন
সূর্য অস্ত যায়।
হারিয়ে যাওয়া সূর্যের দিকে চেয়ে
এক একলা মাঝি নৌকা বেয়ে চলে একা।
এই ছবি তুমি এঁকেছিলে এক ধ্বংসের শেষে
এক মৃত্যু মিছিলের শেষে।
যখন মন দুর্বল
যখন সকলে বলে
হেরে গেছিস তুই
তুই জিরো পেয়েছিস
তখন আমি
তোমার আঁকা একলা মাঝির ছবি দেখি
শূন্য নৌকার ছবি দেখি।
বুঝি না বলা কথা।
সূর্যাস্ত! সেই কি শেষ?
অন্ধকার সেকি অনন্ত?
অন্ধকার থেকে জাগে জীবন
এই ছবিতে তাই

আগামীর ভোর খুঁজে পাই
শ্রীতোষ ০৯/১১/২০২৫

07 November, 2025

সময়ের প্রশ্ন

 মগধ কিভাবে বৃজি দখল করেছিল?

বৃজি অথবা লিচ্ছবী ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম (মতান্তরে স্পার্টা) যুক্তরাজ্য । ব্রাহ্মণ্য বাদী রাজতান্ত্রিক ষোড়শ মহাজনপদের মধ্যে একমাত্র একাকী ! বৌদ্ধিক চিন্তাধারায় বিদ্রোহী ।

তাকে দখল করতে গিয়ে  মগধ কি করেছিল ?

প্রথমে অজাতশত্রু পাঠিয়েছিল 

চিন্তাশীল জীবদের

তারা দেখতে বৌদ্ধ - আচরণে বৌদ্ধ

শব্দে -  ~

তারা বলল এই লোক ভালো কিন্তু

সংঘ ভালো নয় !

২১ বছর অপেক্ষা

পরাজিত বৃজি |

এক ইতিহাস লেখা হল


সেই ইতিহাসের পথ বেয়ে

ঠিক সেই কাজ !

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে

ওরা আচরণে প্রগতিশীল

শব্দে গতিশীল

ওরা শুষিল

স্বাভাবিক কে অস্বাভাবিক প্রমাণ করে

চূড়ান্ত অস্বাভাবিক কে  স্বাভাবিক প্রমাণ করার

ওরা ভগীরথ !


ওদের এখনও কি চিনতে পারছ না শ্রীতোষ ?

24 October, 2025

একটা সাধারণ আলোচনা

 

একটা সাধারণ আলোচনা
হিন্দু ধর্মের মানুষ পুজো করে। কি ভাবে? তারা এক মাটির মূর্তিকে নিজেদের কল্পনায় চরিত্র বানায়। তারপর সেই মূর্তির উদ্দেশ্যে নিজেদের না পাওয়া যা কিছু সেটা চায়।
উদাহরণ স্বরূপ “রূপং দেহি, জয়ং দেহি” ইত্যাদি এবং ইত্যাদি।
এই মাটির মূর্তি কে (যাকে মৃন্ময়ী বলা হয়) তাকে চিন্ময়ী (অর্থাৎ কিনা মানুষ বানাতে) বিভিন্ন মন্ত্রের মাধ্যমে তাতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
তার মানে সেই মূর্তি জীবিত।
এরপর কি হয়?
পুজোর শেষে সেই মূর্তির বিসর্জন হয়
কোথায় হয় ?
জলে।
যে মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল
সেই প্রাণ কে জ্যান্ত ডুবিয়ে মারা হল জলে।
হয় এটা বাস্তব।
অথবা
যে যে মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল
তাকেই কোন এক মন্ত্র ঊচ্চারন করে
আবার মেরে ফেলা হল।
দুটো ক্ষেত্রেই
নিজেদের চাওয়া শেষে
তারপর তাকে জলে ডুবিয়ে দিয়ে
জীবন্ত অথবা মৃত
আগামী বছর আবার তোমার কাছে দাবী জানাব
এই আশা রাখলাম
এটাই
দুর্গা / কালী / জগদ্ধাত্রী র কাছে চাওয়া
তার সন্তান দের
(যারা এঁদের পুজা করেন)
তাই না।
বাস্তব প্রশ্ন করলাম।
পড়াশোনা করে উত্তর দেবেন আশা করি।
(খিস্তি মারবে ভঁক্টোঁ রা
যারা হনুভার্সিটির জ্ঞানী)
শ্রীতোষ ২৪/১০/২০২৫

20 October, 2025

নীরব

 শব্দ বাজি তে এত আনন্দ 

একজন কেউ এমন এক শব্দ বাজি ফাটান

যাতে পৃথিবীর সব শব্দ 

নীরব হোক

চিরকালের মত |

এমন একটা শব্দ বাজি

যাতে নিজের কানও 

আর কোন শব্দ শুনতে না পায় !

ফাটানোর সাহস নেই

দুঃসাহসী so called ধার্মিক জীবদের

শ্রীতোষ ২০/১০/২০২৫

14 October, 2025

আমরা

 আমরা নির্মম

আমরা অদ্ভুত

আ আমরা পরিবর্তনের দূত।

ধর্ষণ হলে আমরা প্রেক্ষিত খুঁজি

আমরা কিম্ভুত।


আমরা মম্বাতি নিয়ে ঘুরে বেড়াই

বিশেষ বিশেষ কাজে

মানুষ গুলো প্রশ্ন করলে

মোদের বুকে বাজে - 

বাজে কি?

সেই প্রশ্ন টা হারিয়ে যায়

চেয়ার অথবা পদবীর তলায়।


মন থেকে এটাও স্বীকার করতে লজ্জা পাই


আমরা চেয়ার মুছি 

আমরা কার্নিভালে থাকি

আমরা নিশ্চিত

আ - আমরা 

সমাজের বিদ্দ বট।


আমরা ঘুমিয়ে থাকি 

চাবি ঘোরালে নাচি

আমরাই বিশ্ব বংগ দূত


আ - আ - আমরাই

সত্য - শ্রী - সম্পূর্ণ 

সুন্দর 

সততার প্রতীক সম্ভূত

সততার প্রতীকের অগ্রদূত


এখন আমাদের বড় ঘুম পেয়েছে।

আমাদের ঘুমাতে দাও

অনুগ্রহের শিল নোড়ার তলায় ঘুমিয়ে 

শুষিল জীবন

শান্তি  

বড় শান্তি

শ্রীতোষ 

১৪/১০/২০২৫

30 September, 2025

শূন্য শুধু শূন্য নয়

 

শূন্য শুধু শূন্য নয়
তাই শূন্য কে বড় ভয় হয়
কাদের?
অনুপানিত আর ভঁক্টোঁদের
ওরা বিজয়ের বিজয় উদযাপন করে
নীরবে নয় সরবে
ওদের পকেট কেটে যারা
দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়
তারাই তো দেশের ভিকাস এনেছে।
তাই ওরা শূন্য দের ভীষণ ভয় পায়।
কারণ
শূন্যরাই তো ওদের সামনে
ওদের শূন্য ভবিষ্যৎ দেখায়।
বলছে মহাদেব
৩০/০৯/২০২৫